পশ্চিমাদের চোখ পরেছে কা’বা ঘরের প্রান্তরে || Pashchimader chokh porece kaba ghorer prantore || Islami Song
পশ্চিমাদের চোখ পরেছে
লেখা: শুয়াইব আহমদ আশ্রাফী
[১]
পশ্চিমাদের চোখ পরেছে, কা’বা ঘরের প্রান্তরে
বৃটিশ দালাল দল বেঁধেছে, ধ্বংস করতে চায় কারে?
পশ্চিমাদের চোখ পরেছে, কা’বা ঘরের প্রান্তরে,
বৃটিশ দালাল দল বেঁধেছে, ধ্বংস করতে চায় কারে?
পশ্চিমাদের চোখ পরেছে, কা’বা ঘরের প্রান্তরে,
বৃটিশ দালাল দল বেঁধেছে, ধ্বংস করতে চায় কারে?
আল্লাহ পাকের ঘর,
তোর সাহস থাকলে ধর।
এটা আল্লাহ পাকের ঘর,
তোর সাহস থাকলে ধর।
এটা আল্লাহ পাকের ঘর,
তোর সাহস থাকলে ধর।
দোজাহানের মালিক যিনি পবিত্র কা’বার....।।
[২]
ঐ আরবের দ্বীন বাঁচাতে, সত্য ন্যায়ের মুক্তি চাই,
মোহাম্মাদের বাহিনী আজ, আসলে তোদের রক্ষা নাই।
ঐ আরবের দ্বীন বাঁচাতে, সত্য ন্যায়ের মুক্তি চাই,
মোহাম্মাদের বাহিনী আজ, আসলে তোদের রক্ষা নাই।
ঐ আরবের দ্বীন বাঁচাতে, সত্য ন্যায়ের মুক্তি চাই,
মোহাম্মাদের বাহিনী আজ, আসলে তোদের রক্ষা নাই।
আল্লাহ পাকের ঘর,
তোর সাহস থাকলে ধর।
এটা আল্লাহ পাকের ঘর,
তোর সাহস থাকলে ধর।
এটা আল্লাহ পাকের ঘর,
তোর সাহস থাকলে ধর।
দোজাহানের মালিক যিনি পবিত্র কা’বার....।।
[৩]
একটু দাঁড়াও জেগে ওঠো ওহে মুসলমান,
আর কতাদিন দ্বীন ইসলামের সইবে অপমান?
রক্ত দিয়ে পবিত্র ঐ মক্কা মদিনা
সেই জমিনে সিনেমা হল চলতে পারেনা।
একটু দাঁড়াও জেগে ওঠো ওহে মুসলমান,
আর কতাদিন দ্বীন ইসলামের সইবে অপমান?
রক্ত দিয়ে পবিত্র ঐ মক্কা মদিনা
সেই জমিনে সিনেমা হল চলতে পারেনা।
দূর মক্কার ইসলাম,
তার থাকলো কি আর দাম?
ঐ দূর মক্কার ইসলাম,
তার থাকলো কি আর দাম?
ঐ দূর মক্কার ইসলাম,
তার থাকলো কি আর দাম?
বন্দিশালায় থাকে যদি কা’বার ইমাম......।।
[৪]
[৪]
কোন গোলামের পক্ষে এতো সাহস আসলো নেমে?
কোন মুনাফিক পড়ল আবার ভিনদেশিদের প্রেমে?
কার ইশারায় লাঞ্চিত আজ দূর আরবের নারী?
কার বলেতে চামচিকারা করছে বাহাদুরী?
কোন মুনাফিক পড়ল আবার ভিনদেশিদের প্রেমে?
কার ইশারায় লাঞ্চিত আজ দূর আরবের নারী?
কার বলেতে চামচিকারা করছে বাহাদুরী?
কোন গোলামের পক্ষে এতো সাহস আসলো নেমে?
কোন মুনাফিক পড়ল আবার ভিনদেশিদের প্রেমে?
কার ইশারায় লাঞ্চিত আজ দূর আরবের নারী?
কার বলেতে চামচিকারা করছে বাহাদুরী?
মুক্তি পেতে চাও,
তবে সাহস বুকে নাও
যদি মুক্তি পেতে চাও,
তবে অস্ত্র হাতে নাও
কোন মুনাফিক পড়ল আবার ভিনদেশিদের প্রেমে?
কার ইশারায় লাঞ্চিত আজ দূর আরবের নারী?
কার বলেতে চামচিকারা করছে বাহাদুরী?
মুক্তি পেতে চাও,
তবে সাহস বুকে নাও
যদি মুক্তি পেতে চাও,
তবে অস্ত্র হাতে নাও
যদি মুক্তি পেতে চাও,
তবে অস্ত্র হাতে নাও
চামচিকাদের আরব থেকে জলদি হঠাও...।।
তবে অস্ত্র হাতে নাও
চামচিকাদের আরব থেকে জলদি হঠাও...।।
{সংগৃহীত}
সঙ্গীত বিশ্লেষণ:
আসসালামু আলাইকুম। ইসলামী সঙ্গীতের অন্বেষণে আমাদের ওয়েবসাইট ‘দ্যা সিটি অব নলেজ-The City of Knowledge' আপনাকে স্বাগতম। আমরা আমাদের পেইজ এর লিপিবদ্ধকৃত প্রতিটি সঙ্গীতের বিশ্লেষণ যুক্ত করেছি। এ পর্যায়ে আমরা আমাদের পেইজে লিখিত এই সঙ্গীতটির কিছু পর্যালোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
[১]
এই ইসলামী সঙ্গীত টির প্রথম পর্বে কাবা ঘরের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্র ও পবিত্র কাবা ঘরের মালিকানা সম্পর্কে বলা হয়েছে। আমরা ইসলামের ইতিহাস থেকে জানতে পারি যে, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (স.) এর জন্মের ৫০ দিন পূর্বে আবরাহার হস্তি বাহিনী কাবা ঘর ধ্বংসের জন্য মক্কায় এসেছিল। অতঃপর সেই হস্তি বাহিনী কাবার অদূরে তাবু তৈরী করে অবস্থান শুরু করল এবং মক্কার কুরাইশদের ছাগল, ভেড়া, উট, দুম্বা ইত্যাদি ধরে ধরে নিয়ে এসে তারা তাদের পদ্ধতি অনুসরণ করে জবাই করে খেতে লাগল। তখনকার সময়ে কাবা ঘরের দেখাশোনা করতে রাসুল (স.) এর দাদাজান আব্দুল মোত্তালিব। আব্দুল মোত্তালিবের ও ছাগল, ভেড়া, উট ও দুম্বার পাল ছিল। মক্কার কোরাইশরা তখন একে একে এসে আব্দুল মোত্তালিবকে এসবের তথ্য দিতে শুরু করল। তখন দেখা গেল যে, রাসুল (স.) এর দাদাজান আব্দুল মোত্তালিব কাবা ঘর নিয়ে একটুও বিচলিত নন। বরং তিনি তার পশুর পাল নিয়ে চিন্তিত। সংবাদ প্রদানকারীদের তিনি একটাই উত্তর দিতেন ‘এটি যার ঘর তিনিই রক্ষা করবেন।’ পরে তিনি আবরাহার সাথে গিয়ে দেখা করেন এবং তার অপহৃত পশুদের ফেরত দিতে বলেন। আবরাহা তখন বলেন, আমি আশ্চার্যান্বিত হয়েছি যে আপনি আমার কাছে কাবার কথা বলতে আসেন নি। বরং আপনি এসেছেন আপনার পশুদের ব্যাপারে কথা বলতে। আব্দুল মোত্তালিব তখন জবাব দিয়েছিলেন, পশুর মালিক আমি। তাই আমি আমার পশুগুলো নিতে এসেছি। আর কাবার মালিক আমি নই। যিনি কাবার মালিক, তার দ্বায়িত্ব সেটি রক্ষা করা। আব্দুল মোত্তালিবের এই কথার দ্বারা এটিই বুঝা যায় যে, আব্দুল মোত্তালিব ও জানতেন যে, কাবা ঘর আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তায়ালার ঘর। এবং তিনি এটাও বিশ্বাস করতেন যে, এই ঘর তিনিই রক্ষা করবেন। আর এ কারণেই তিনি আবরাহার হস্তি বাহিনী সম্পর্কে বিচলিত ছিলেন না। আর আমরা এটাও জানি যে, আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তার কুদরতী আবাবিল পাখির দ্বারা হস্তি বাহিনীকে ধ্বংস করে দেন এবং কাবা ঘরতে শত্রু বাহিনীরে হাত থেকে রক্ষা করেন।
বর্তমান সময়েও বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় দেখা যায় যে, বিভিন্ন বিরোধী শক্তি কাবা ঘরের অস্তিত্ব ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা চিন্তা করে যে, কাবা ঘর এমন একটি ঘর, যেটিকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর লাখো মুসলিমের সমাগম হয় এক ঐতিহাসিক সম্মেলন হজ্জব্রত পালন করার উদ্দেশ্যে। অথছ সেখানে এতা মানুষের সমাগম হওয়া স্বত্বেও কখনো কোন বিশৃংখলা হয় না। বরং এর দ্বারা বিশ্ব মুসলিমের ঐক্য ও ভাতৃত্ব সুদৃঢ় হয়। তাই তাদের মানসিক অবস্থা এটাই স্বাক্ষ্য দেয় যে, তারা হয়তোবা ভাবে যে, কোন একদিন এই কাবাকেই কেন্দ্র করে বিশ্বে মুসলিমদের বিজয় আসবে। যার কারণে তারা কাবা ঘরে ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
[২]
সঙ্গীতটির দ্বিতীয় পর্বে আরবের দ্বীনের কথা বলা হয়েছে। কারণ, ঐ দূর আরব হতেই সারাবিশ্বে ইসলামের প্রচার ও প্রসার ঘটেছে। এ পর্বে ইসলাম কে সারা বিশ্বে জাগ্রত রাখতে এবং ইসলামের শত্রুদের পরাস্ত করতে মুহাম্মদের সৈনিক তথা মুসলিমদের অবদান ও কর্তৃত্বের কথা বলা হয়েছে।
[৩]
সঙ্গীতটির তৃতীয় পর্বে ইসলামের অপমানে মুসলিমদের চুপ থাকা ও নিরব থাকার সমালোচনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ওহে বিশ্বের মুসলিম, আর কতকাল তোমরা নিরব থাকবে? আর কতকাল তোমরা চুপ থাকবে? এবার জেগে উঠো। চারদিকে রিরোধী শত্রুরা কেবল ইসলামকে অপমান ও ধ্বংস করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত, অথচ তোমরা চুপ করে আছো? যে কাবাঘর রক্ষার জন্য যুগে যুগে মুসলমানদের রক্ত ঝরেছে, সেই কাবা ঘরের শহর মক্কায় সিনেমা হল তৈরীর পায়তারা করা হচ্ছে, অথচ তোমরা এখনো জাগছোনা।
আমরা জানি, সৌদি রাজ সালমান কিছুদিন পূর্বে মক্কা শহরে সিনেমা হল তৈরির পায়তারা করছিল। ঐ সময়ের ঐ প্রচেষ্টার প্রতিবাদ স্বরুপ সঙ্গীতের এই পর্বটি লেখা হয়েছিল। যেন বিশ্বের মুসলিম এমন জঘন্য কাজটি করার প্রতিবাদের রাস্তায় নেমে আসে।
[৪]
সঙ্গীত টির চতূর্থ পর্বে কবি কিছু মুসলিমের সমালোচনা করেছেন। বিশেষ করে সৌদি শাসনযন্ত্রে যারা ক্ষমতাশীল ছিল। তারা কেন বিশ্ব মুসলিমের পক্ষ নেয়া বাদ দিয়ে পশ্চিমাদের তাবেদারী করে? কেন তারা মুসলিমদের স্বার্থ দেখা বাদ দিয়ে ভিনদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত? কেন তরা বিশ্বের মুসলিমদের ভাল না বেসে ভিনদেশি (বিধর্মীদের) প্রেমে পরে?
অথচ ভিনদেশিদের ষড়যন্ত্রে আজ আরবের মুসলিম নারীদের রাস্তায় বের করে পর্দহীনভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। যে মুসলিম বিশ্বেও বেপর্দা ও বেহায়াপনা ছড়িয়ে পড়ে। তাই বিশ্ব মুসলিমদের আহ্বান করা হয়েছে বুকে সাহস ধারণ করতে। ইসলামের শত্রুদের (যারা ইসলামকে ধ্বংস করতে আসে) বিনাস করার জন্য প্রয়োজনে অস্ত্র ধারণ করতে।
অবশেষে সম্মানিত পাঠকদের এই টুকুই বলতে চাই, যে কোন আইন কেবল তাকেই অধিকার দেয়, যে তার নিজের অধিকারের ব্যাপারে সচেতন। অচেতন ব্যক্তি কখনো নিজের অধিকার আদায় করতে পারে না। ঠিক তেমনি ইসলামের ব্যাপারে একই কথা প্রযোজ্য। বিশ্বের মুসলিমেরা যদি ঘুমিয়ে থাকে, তবে ইসলাম বা ইসলামের নিদর্শন যারা ধ্বংস করতে ব্যস্ত তাদের রুখবে কি করে? তাই মুসলিমদের প্রতি আহ্বান, নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হই। বিধর্মীদের ষড়যন্ত্রে প্রতিবাদ করি। সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
গানের সারমর্ম:
এই গানটি মুসলিম উম্মাহকে ইসলামের পবিত্র স্থান কা'বা রক্ষার জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায়। গানে পশ্চিমা শক্তির দ্বারা কা'বা ধ্বংসের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা হয়েছে, এবং ইসলামের খেদমতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। এটি মুসলমানদের জাগ্রত হওয়ার এবং নিজেদের পবিত্র ভূমি রক্ষায় প্রয়োজনে প্রতিবাদ ও সংগ্রামে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানায়। গানটি ইসলামী সাহসিকতা, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং সংগ্রামের প্রতি মুসলমানদের প্রতি উত্সাহ প্রদান করছে।
প্রশ্ন ও উত্তর:
-
প্রশ্ন: গানের প্রথম স্তবকে কাকে লক্ষ্য করে অভিযোগ করা হয়েছে?উত্তর: গানের প্রথম স্তবকে পশ্চিমাদের কা'বা ঘরের দিকে নজর দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে এবং বৃটিশ দালালদের মাধ্যমে কা'বা ধ্বংস করার চক্রান্তের কথা বলা হয়েছে।
-
প্রশ্ন: গানের তৃতীয় স্তবকে মুসলমানদের কী করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে?উত্তর: গানের তৃতীয় স্তবকে মুসলমানদের জেগে উঠতে, ধর্ম ইসলামকে অপমানের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এবং পবিত্র মক্কা-মদিনায় সিনেমা হল বা অন্য ধরনের অপসংস্কৃতি চলতে না দিতে আহ্বান জানানো হয়েছে।
-
প্রশ্ন: গানের চতুর্থ স্তবকে কীভাবে মুক্তি পেতে বলা হয়েছে?উত্তর: গানের চতুর্থ স্তবকে মুক্তি পেতে হলে সাহস বুকে নিয়ে, অস্ত্র হাতে নিয়ে সংগ্রামে অংশগ্রহণ করতে বলা হয়েছে এবং চামচিকাদের (মুনাফিকদের) আরব থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
-
প্রশ্ন: গানের মধ্যে কোন পবিত্র স্থানের প্রতি সম্মান জানানো হয়েছে?উত্তর: গানের মধ্যে কা'বা এবং মক্কা-মদিনার পবিত্রতা এবং তাদের রক্ষার প্রতি সম্মান জানানো হয়েছে। গানে এসব পবিত্র স্থানকে রক্ষা করার জন্য মুসলমানদের সংগ্রাম করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
-
প্রশ্ন: গানের মূল বার্তা কী?উত্তর: গানের মূল বার্তা হলো, পশ্চিমা শক্তি এবং মুনাফিকদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এক হয়ে ইসলাম এবং পবিত্র স্থান কা'বা রক্ষা করা, ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা এবং মুসলিম উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা।
পোস্ট কি-ওয়ার্ডস:
ইসলামি গান | পশ্চিমাদের
চোখ পড়ে কা'বা | মক্কা মদিনা | ধর্মীয় প্রতিবাদ | ইসলামের পবিত্রতা | কা'বা ধ্বংস প্রতিরোধ | মুসলমানদের ঐক্য | পবিত্র কা'বা | ইসলামের পক্ষে প্রতিবাদ | আল্লাহ ঘর | মুসলিম সংগ্রাম | ধর্মীয় স্বাধীনতা | ইসলামী সংগ্রাম | মুসলিম পদক্ষেপ |
Frequently Asked Questions
১। এটি কি ধরণের সঙ্গীত?
উত্তর: এটি একটি প্রতিবাদমূলক ইসলামী সঙ্গীত।
২। কোন প্রেক্ষাপটে সঙ্গীত টি লেখা হয়েছে?
উত্তর: মক্কা শহরে বা সৌদি আরবে সিনেমা হল নির্মাণের প্রতিবাদের গানটি লেখা হয়েছে।
৩। সঙ্গীতটিতে কাদের ষড়যন্ত্রের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রের কথা বলা হয়েছে।
আরো সঙ্গীত পেতে ডিজিট করুন...
১।
২।
৩।
No comments